বিশুদ্ধ রাজনীতির মধ্য দিয়ে জনগনের সেবা করায় আমার লক্ষ্য -নুরুল আমিন সোহেল

 চট্টগ্রাম অফিস    |    ১৪:১৬, এপ্রিল ১৩, ২০২৩   |    80

রাজনীতি নাকি রাজার নীতি, আবার কেউ কেউ বলে বা মনে করেন রাজনীথি নাকি রাজ্যের পথপর্দশন, বর্তমানে  রাজনীতি কে ঘিরে পৃথিবীতে অনেক কথা নান রকম কিছু ঘটে চলছে, দেশ পরিচালনা করার জন্য কারা গনতান্ত্রিক উপায়ে পরিচালনা করবে সে ভূমিকা রাখে  দেশের রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক নিবাচিত প্রতিনিধিরা,বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক দেশ তাই আমাদের এ বাংলাদেশে গনতন্ত্র চর্চার ও প্রতিষ্ঠা করার পিছনে রাজনৈতিক দলের ভূমিকা বেশি,গনতান্ত্রিক দেশে দেশ পরিচালনা করে রাজনৈতিক দলের প্রধানরা, বাংলাদেশে রাজনৈতিক মতামতের অনেক পক্ষ বিপক্ষ আছে তার পরও রাজনৈতিক ব্যক্তিগনরা আমাদের বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে স্বাধীনের পর থেকেই, কেউ কেউ মনে করেন রাজনৈতি করে নিজেকে বদলানো যাই আবার কেউ মনে করেন রাজনৈতি করে অনেক ক্ষমতার অধিকারী হওয়া যায়, বর্তমান দেশের তৃণমূলের রাজনৈতিক প্রস্তুতি নিয়ে  এক সাক্ষাৎকারে  চট্টগ্রাম ৩৯ নং ওয়ার্ড় আ লীগের বি ইউনিটের ত্রান ও সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক জনাব নুরুল আমিন সোহেল (৪৩) দৈনিক বর্তমান কে বলেন আমাদের বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ আমাদের দেশ গনতন্ত্রে বিশ্বাসী এ দেশের জনগন গনতন্ত্রেকে ভালোবাসে বলেই এ দেশে গনতন্ত্র ঠিকে আছে গনতন্ত্রের উপর নির্বর করেই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে আমাদের বাংলাদেশ আধুনিক বিশ্বে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছে, বাংলাদেশের প্রতি পাঁচ বছর পর পর জনগণের ভোটাধিকারের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয় আর এ জনপ্রতিনিধিরা দেশের উন্নয়নের কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে বিশেষ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর থেকে বাংলাদেশের উন্নতি রকেট গতিতে চলছে, আধুনিক বিশ্বে বাংলাদেশ একটি অন্যতম শক্তিশালী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে বাংলাদেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ভালোবাসা বলেই   একটানা তিনবার সরকার গঠনের সুযোগ দিয়েছেন এ দেশের শান্তি প্রিয় জনগন এ দেশের উন্নয়ন ধারা শেখ হাসিনার হাত ধরেই সম্ভব বলে মনে করি ও অথিতে অনেক সরকার দেখেছি তারা রাজনীতির নামে এদেশের মানুষের উপর নির্মম নির্যাতন চালিয়েছে তারা আন্দোলনের নামে মানুষের সম্পদ নষ্ট করেছে বিএনপি-জামাত সরকার তারা তাদের সরকার থাকাকালীন ব্যবসায়ীদেরকে চাঁদা ছাড়া ব্যবসা করতে দেয়নি রাত আটটার পরে মানুষ ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারেনি কত মানুষের মৃত্যু কান্না দেখেছি তা বলার মত না নুরুল আমিন সোহেল আরো বলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছে বলেই দুষ্কৃতীরা দেশ ছাড়তে  বাধ্য হয়েছে, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী  শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা আছে বলেই আমরা পদ্মা সেতু দেখতে পেয়েছি বঙ্গবন্ধু কন্যা  শেখ হাসিনা আছে বলেই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে আমরা সক্ষম হয়েছে, এক কথায় শেখ হাসিনা সরকার ছাড়া এ দেশের উন্নতি কাউ কে দিয়ে সম্বব হবে না,আমি মনে করে দেশ ও দেশের জনগনের চিন্তা শুধু আওয়ামী লীগই চিন্তা করে কল্যানের লক্ষ্যে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশপ্রেমের মুগ্ধ হয়ে আমি নুরুল আমিন সোহেল ৩৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজি জিয়াউল হক সুমনের নেতৃত্বে জনগণের স্বার্থে রাজনীতি করি কোন পদ পদবীর  আশায় আমি নুরুল আমিন সোহেল রাজনীতি করিনা আমি এ দেশের আমার অঞ্চলের জনগণকে সেবা প্রধান করাই আমার রাজনীতির মূল লক্ষ্য, আমি নিজে দেখেছি আমার রাজনৈতিক অভিভাবক হাজি জিয়াউল  হক সুমন ভাই রাত দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে রাজনৈতিক ব্যানারে জনগণের সেবা করে যাচ্ছেন তার এই স্বচ্ছ রাজনীতি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে জনগণকে সেবা দানে, আমি ২০০৫ থেকে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কারণ সমর্থক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি আমি নেতা হতে চাই না আমি নেত্রীরা আদর্শে জনগণের সেবায় সারা জীবন পাশেই থাকবো আমার ১৫-২০ বছরের রাজনীতিতে ২০১৫ সালে ৩৯ নং ওয়ার্ড যুবলীগের বি ইউনিটের একজন সক্রিয় সদস্য ছিলাম, গণতান্ত্রিক ও সাংগঠনিক উপায়ে এখন পর্যন্ত নিরপক্ষ জনগণের স্বার্থে,অনেকেই তাদের ব্যক্তিদের সাথে রাজনীতি করে কিন্তু আমি জনগণের সাথে রাজনীতি করি এবং রাজনীতি করবো,
সুফির বাড়ি দক্ষিন হালিশহর তালতলার মরহুম নরুল আলমের ছেলে নুরুল আমিন সোহেল, চট্টগ্রামের রাজনৈতিক অঙ্গনে নুরুল আমিন সোহেল এক সত্য রাজনৈতিক কর্মী, তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ হয়নি তার রাজনীতি অনুপ্রাণিত হয়ে ইপিজেড়  এলাকায় গড়ে উঠেছে লক্ষ যুবকের সমর্থক গোষ্ঠী,ইপিজেড এক বাসিন্দা বলেন যেকোনো বিপদ আপদে নুরুল আমিন সোহেল জনগণের পাশে কাজ করে এবং বিভিন্ন দুর্যোগ কালীন সময়ে উক্ত এলাকায় প্রাণ ও ঈদ উপহার চিকিৎসা সেবা দিয়ে আলোচনা টেবিলে, ২২ জুলাই ২০০৫ ফাহিমা খান কে বিয়ে করে নুরল আমিন সোহেল দাম্পত্য জীবন শুরু করেন নুরুল আমিন সোহেল বর্তমানে ৪ সন্তানের জনক, নুরুল আমিন সোহেল পেশা হিসাবে নিয়েছে গাড়ির ব্যবসা